১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবর রহমান পরিবারে খুন হয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে খোন্দকার মোশতাক ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমান খুন হলেন। ১৯৯০ সালে গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে জেনারেল এরশাদের পতন হয়েছে। সব কিছুর পর মাঠের রাজনীতিতে সহিংসতা ছিল না বললেই চলে। জেনারেল এরশাদের পতনের পর এরশাদের কোন মন্ত্রীর বাড়ি কিংবা স্থাপনা আক্রান্ত হয়নি বললেই চলে। ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা পতনের পর এই সহিংসতা বেড়েছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্থাপনা আক্রমনের সাথে বুলডোজার যোগ করেছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন বগুড়া জাসদের অফিস ভেঙ্গে সেখানে তারাা মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে ব্যানার টানিয়েছে। কয়েকদিন আগে ফ্র্যান্স থেকে একজন ঘোষণা দিয়েছেন ৩২ নম্বরে ভেঙ্গে সেখানে মসজিদ করা হোক। ইসলাম ধর্ম মতে বিরোধ পূর্ণ জায়গায় মসজিদ নির্মাণ বিধিসম্মত নয়।
ভাঙাভাঙির শেষ পযায়ে , ভাঙাভাঙিকে বৈধতা দিয়ে কেউ কেউ ঘটনার জন্য ‘ ভারতের ডিপস্টেটের লোক’ দের দুষছেন। করা ভাঙলো, কে বুলডোজ আনলো বা চালানো , করা এই সবের পক্ষে সাফাই গাইলেন সব কিছুই গণমাধমে প্রকাশিত। এর পরেও ভারতের ডিপস্টেটের তত্ব ! বিচার করা এবং প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা এক নয়। দুটো সম্পুর্ন ভিন্ন চিন্তা।