“খোলা জানালা”- দু’কলম লিখি। আপন বিবেকে যেটা অন্যায়- অবিচার- অস্বাভাবিক মনে হয় এবং আইন সংগত মনে হয় না, যতটুকু সম্ভব হয় বিষয়গুলো লিখি। সব বিষয়ে সবার লেখা সম্ভব নয় এবং ওটা হবারও নয়। যেহেতু বিশেষ কোন বিষয়ে নয়, সেহেতু সমাজ- রাষ্ট্রের অসঙ্গতি নজরে আসলেই লিখি। তবে সমস্যাটি হয়ে উঠে ইন জেনারেল প্রশ্নে। ওমুকটা লিখলেন, ওমুকটা নজরে এলো না! এখন বলছেন তখন বলেননি কেন? সেই সময়ে মুখ বন্ধ ছিল কেন? এখন কেন দরদী বা মানবিক হয়ে উঠছেন? ইত্যাদি ইত্যাদি নানান প্রশ্ন এবং প্রশ্ন করা ভাল তবে ওই যে বললাম, ইন জেনারেল প্রশ্ন, ওখানেই যত সমস্যা। যে কাউকেই প্রশ্ন করাই যায়। যে কারো লেখার বিপরীতে মতামত লেখাই যায়। যে কোন বিষয়ে দ্বিমত থাকবেই বা থাকতেই পারে এবং ভিন্ন মতেই একটি লেখার সৌন্দর্য বহন করে। তবে প্রশ্ন বা মন্তব্য যাকে করা হয়, সেই জনের উপর কিছুটা চর্চা না করে প্রশ্ন করাটা সত্যিই ইন জেনারেল হয়ে যায় যে। এমনকি এমন প্রশ্ন মানহানির বললেও খুব বেশি ভুল হবার নয়। থাক সে সব কথা
পুরানো কাসুন্দি ঘাঁটি আবার। পাঁচ আগস্ট যেদিন সরকার পতন হলো সেদিন সেনা প্রধানের প্রথম বক্তব্যতে জামায়াতের নাম তিনবার উচ্চারণ করার পরপরই সেনা প্রধানের বক্তব্য শেষ হবার পূর্বেই তীব্র প্রতিবাদ করে পোস্ট করেছি (ফেসবুকেই প্রমাণ)। তিন তিনবার জামায়াতের নাম সহ্য করতে পারিনি। কেন ? সেটার উত্তর দেবার কোন প্রয়োজন নেই বলেই মনে করি। সেই থেকেই সন্দেহের বীজটি আরও পোক্ত হয়ে গেলো কেননা জুন মাসেই স্পষ্টতই লিখেছিলাম (পাকিস্তানে ইমরান খানের পতনের পরপর) ঘটনা আমাদের দেশেও ঘটবে। লু এমনেই বেড়াতে আসেননি। ডোনাল্ড লু যে দিক দিয়েই যাত্রা করেন, সে দিকেই পতন ঘটে। পাকিস্তানেও লু ইমরান পতনের পূর্বে গিয়েছিল কিন্ত।
যা হোক, স্রোতের শতভাগ বিপরীতে অবস্থান নিয়ে লিখেই গিয়েছিলাম, এই অভ্যুত্থানে বিদেশী শক্তির হাত আছে, অর্থ আছে এবং এই হাত বহু লম্বা হবে এবং কালো হবে। এই কালো হাত এতটাই আঘাত করবে যা এই দেশটি আর নিতে পারবে না। কত কত কত কিছু লিখেই গিয়েছিলাম এবং কত কত কত গালাগাল হজম করেছিলাম। সব প্রমাণ সেই সময়ে স্পষ্ট প্রমাণ আছে। এখানে একটি কঠিন সত্য হলো, এই কালো হাতকে মূলত সেই সময়ের আ’লীগ “আমন্ত্রণ” করেছিল, ইহাই সত্যি। কিভাবে? ছোট্ট করে এক শব্দের উত্তর হলো, “ভোট”!
আফসোস যে, আপন অবস্থান থেকে এবং বহু পূর্ব থেকেই একটা চেষ্টা লেখালেখিতে বরাবর আমার ছিল যে, পূর্বের সরকারের ভোটের রাজনীতিটা সঠিক পথে আনা উচিত কেননা ভোটটি সঠিক হলে একটি প্রতিযোগিতা থাকে এবং সেই প্রতিযোগিতার কারণেই রাজনৈতিক দলগুলো কিছুটা হলেও নম্র ও ভদ্র থাকে এবং দানব হয়ে উঠতে পারে না। দূর্নীতি করতেও শতবার ভাবতে হয় রাজনৈতিক ক্ষমতাসীন নেতাদের কেননা সঠিক ভোটে সেই দূর্নীতি কাঠগড়ায় উঠেই সময়ে।
আওয়ামীদের আমলে শতবার স্পষ্টতই লিখেছিলাম, দূর্নীতি করছেন ভাল কথা। স্বীকার করুন আর নাইবা করুন, বাস্তবতা হচ্ছে নেতাদের আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া থেকেই অনুমান হয়, দূর্নীতি হচ্ছে। জনমানুষেরা বোকা নয় এবং অন্ধও নয়। সব দেখে এবং সব বুঝে। লোকে হাটে বাজারে কথা বলে যে। শুনতে খারাপ শোনা গেলেও বহুবার লিখেছিলাম, যত দূর্নীতিই করুন অসুবিধে নেই, স্রেফ দয়া করে দূর্নীতির টাকাগুলো দেশেই ইনভেস্ট করুন যেন কর্মসংস্থান হয়। এমনও লিখেছিলাম, প্রয়োজনে আপনারা আপনারা (মানে আ’লীগ/ বিএনপি) একত্রিত ব্যবসা বানিজ্য করুন তবে দেশের টাকা দেশেই ইনভেস্ট করুন। এতটা নিচেও নেমেছিলাম আপন দর্শনের সিঁড়ি থেকে।
এই যে দূর্নীতি করছেন, যা সাধারণ জনগণ ঠেকাতে পারবে না। প্রয়োজনে জনগণের প্রতি করুনা করে হলেও দেশের টাকা দেশেই ইনভেস্ট করুন। সিঙ্গাপুরে আজিজদের টাকা নিতে দিয়েন না। এই টাকা কোনদিন ফেরত আসবে না এবং আ’লীগেরও কোনদিন কাজে লাগবে না। হ্যা বড় বড় নেতারা ভাল থাকবেন তবে মাঠের কর্মীরা না। ফল এখন নিশ্চয়ই পাচ্ছে। অন্ততপক্ষে দেশে চাকরি- বাকরি বৃদ্ধি পাক। জনমানুষের হাতে কাজ থাকলেই দেশ শান্ত থাকে। তবে এগুলো লিখেও অবশেষে বারবার প্রতিবার লিখেছিলাম, ভোটটা সঠিকভাবে করুন। ভোটটা এভাবে করতে থাকলে একদিন সাত সমুদ্র তেরো নদীর পারে আছড়ে পড়বেন কিন্ত। কেউ কথা শুনেনি তবে ফলাফল ভোগ ঠিকই করছে।
ভোটটা যখন শতভাগ নষ্ট হয়ে গেলো আ’লীগের কল্যাণেই, তখন বারবার লিখেছি সরকার এভাবে টিকতে পারে না। এক যুগ/ দুই যুগ/ তিন যুগ অতঃপর ঘটনা ঘটেই। সেই সময় জিম্বাবুয়ের সাবেক শাসক রবার্ট মুগাবের (Robert Mugabe) পতন হলো তিন যুগ পরে। মুগাবের উদহারণ টেনে শতবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছিলাম একদিন ঝর আসেই। পতন হবে তবে সেটা রাজনৈতিকভাবে নাও হতে পারে কেননা ভিন্ন পথের সন্ধান স্বার্থনেষী পরাশক্তির রাষ্ট্রগুলো বেশ নিখুঁতভাবে গ্রহণ করে যে। বহু উদাহরণ দিয়ে বহুবার লিখেছিলাম।
ভিন্ন পথ খুঁজে নেবে এবং সেই সুযোগ খোদ সরকারের অগণতান্ত্রিক অবস্থান থেকেই তৈরী হয় বলে সতর্ক করে লিখেছিলাম। তাই বারবার প্রতিবার নিম্নের পক্ষে ভোটের রাজনীতিটা ঠিক রাখতে বহুবার লিখেছিলাম। ষড়যন্ত্রের যাতাকলে নয় এবং যে ষড়যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ দেশ বিরোধীদের মতন দলগুলোর হাতেই বেশিরভাগ উঠে এবং বহু উদাহরণ বিশ্বব্যাপী আছে। তেমনটা যেন না ঘটে তাহলে সব নষ্ট হবে বলে বহুবার লিখেছিলাম এবং বহুভাবে লিখেছিলাম। বহু ঈঙ্গিত দিয়ে ও সরাসরি লিখেছিলাম। কথা কেউ কানে তুলেনি। উল্টো দালাল বলেছে। এজেন্ট বলেছে। পেইড এজেন্ট বলেছে। গালাগাল করেছে। আমার চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করেছে, ওই পক্ষের লোকেরা। বেশি বুঝি বলে তিরস্কার শুনেছি। এমনকি কত আপনজনের সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে। যদিও আমার দ্বারা নয় তবে ঘটেছে। থাক সে সব কথা।
সেই শুরু থেকেই লিখে আসছি, ” এই অভ্যুত্থান ষড়যন্ত্রের/ বিদেশীদের অর্থের/ রাজনৈতিকভাবে ঘটেনি”। এমনকি বহুবার লিখেছি রাজনৈতিক অভ্যুত্থান হলে দেশের এমন বারোটা বাজতো না। এ কথাগুলো বলেও বুঝাতে পারিনি। তবে আমি আজও একই অবস্থানে আছি এবং জেনে বুঝেই আছি এবং শতবার প্রমাণ সহ লিখেছি, বলেছি, ষড়যন্ত্রের প্রমাণ। স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কত কত প্রশ্ন রাজনীতিবিদদের করেছি অথচ কোন দিন সঠিক উত্তর পাইনি। তবে প্রশ্নের বিপরীতে সম্মানিত রাজনীতিবিদদের কঠিন বচন হজম করেছি। তবুও প্রশ্ন করা বা লেখা থেকে একবিন্দুও সরে আসিনি তবে বর্তমান সেই সকল সমালোচক বা রাজনীতিবিদদের মাঝে পরিবর্তন বেশ লক্ষ্য করছি। এই কথাগুলো নতুন করে উল্লেখ করছি কারণ এই যে এত এত লিখেছিলাম, আজ মনে হচ্ছে সব জলে ভেসে গেছে যদিও বলাই বাহুল্য লেখাগুলোর ফলাফল আজকের বাংলাদেশ ভুগছে।
এই অভ্যুত্থানের ছাত্র- জনতার একনিষ্ঠ আত্মত্যাগকে শত হাজারবার স্যালুট করি। নত মাথা সম্মান করি। একটি পুঞ্জীভূত ক্ষোভ থেকেই লাখো মানুষ রাজপথে নেমে এসেছিল এবং রক্ত দিতে একটুও কার্পণ্য করেনি। পিছনের উৎসর্গটি কিন্ত দেশকে ভালবাসা।। তবে ষড়যন্ত্র হয়নি এমন টেবলেট গিলবো না কারণ সত্য জানি বলেই এবং প্রমাণ হাজির আছে বলেই। যা হয়েছে তা আর ফিরবে না তবে দেশটা রক্ষা হতেই হবে। এত রক্তের দেশ। স্রেফ আগামীতে যেন কোনভাবেই ভিন্ন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে দেশটির কোন অংশ বিদেশীদের হাতে না উঠে। পূর্বের ষড়যন্ত্র কিন্ত আগামীর ষড়যন্ত্রের অংশ। কথাটি ভুলে যাবেন না। কথাটি ১৮ কোটি জনতা যত বেশি অনুমান করতে পারবে, ততই দেশের মঙ্গল হবে। যত কথাই বলি ন কেন, এই দেশটি আন্তর্জাতিক কুটচালে পড়ে গেছে এবং আমরাই আমন্ত্রণ করেছি। এখন যতটুকু সঠিক পথে চলা যায়, ততটুকুই মঙ্গল।
পাঁচ আগস্টের এক দুই দিন পূর্ব থেকেই লালের বন্যা বয়ে গেলো। না, আমি লাল হইনি এবং জেনে শুনেই লাল হইনি কেননা এই লালে যত রক্ত, ততটাই ষড়যন্ত্র ছিল বলেই লাল হইনি। সাধারণ জনমানুষেরা লাল হয়েছিল দেশের প্রতি ভালবাসা থেকেই, ষড়যন্ত্র তত্ব তাদের কান পর্যন্ত পৌঁছায়নি এবং যা স্বাভাবিকও বটে। একটি বিষয় হলো, যে বিষয়ে অবগত হবেন, সে বিষয়ে স্রোতের তালে সাঁতার ততক্ষণ কাটা যায় না, যতক্ষণ বিষয়টি শীতল না হয় এবং ফলাফল না দেয়। জানি না গুছিয়ে বলা হলো কিনা? লাল না হলেও স্মরণ করিয়ে দিতেই লিখছি, ২১ জুলাই (আমার ফেসবুক দেখে আসুন/ পাবেন) রাষ্ট্র দ্বারা হত্যার জন্য তীব্র প্রতিবাদ করি এবং সরাসরি একটি চেয়ারে ক্রস চিহ্ন দিয়ে শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবী করি। কারণ রাষ্ট্র দ্বারা হত্যা কখনোই মেনে নিতে পারি না। যেমনটা গোপালগঞ্জেও রাষ্ট্র দ্বারা হত্যা মেনে নিতে পারিনি এবং তীব্র প্রতিবাদ করে বহু লিখেছি। এমনকি আগামীতেও রাষ্ট্র দ্বারা কোন শত্রুকেও হত্যা করা হলে একই আদর্শে থাকবো। এক বিন্দুও পথভ্রষ্ট আপন দর্শনের চর্চায় হব না।
পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার মূল কারণ কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা ঘুরেফিরে ষড়যন্ত্রের চক্রেই ঘুরপাক খাচ্ছি। যে কোন কারণেই একটি রাষ্ট্রে যখন ষড়যন্ত্রের পথ খুলে যায় তখন সেই রাষ্ট্র থেকে ষড়যন্ত্রের পথ অত সহজে চলেও যায় না। ওটা জীবীত থাকে। ওই পথটি উল্টো প্রসারিত হয় বলেই বিশ্ব ব্রক্ষ্মাণ্ডের শত উদহারণ আছে। সেই সামন্ত বা রাজযুগ থেকে গণতান্ত্রিক যুগেও ষড়যন্ত্রের মৃত্যু হয়নি এবং হবারও নয়। রাষ্ট্র যতদিন থাকবে, ক্ষমতার চর্চা যতদিন থাকবে, ততদিন ষড়যন্ত্রের পথটাও চর্চায় কোন না কোন গোষ্ঠীর থাকবেই। ওটা থামানো কখনোই সম্ভব নয়। ওটাকে সাথে নিয়েই পথ চলতে হয়। একটি রাষ্ট্রের সকল ষড়যন্ত্রের পথ রুদ্ধ করা সম্ভব না হলেও সুষ্ঠভাবে রাষ্ট্রের চলার পথ একটিই হয়, নিম্নের পক্ষে একটি গণতান্ত্রিক চর্চার দ্বারা রাষ্ট্রকে পরিচালিত করা। সকল তত্ত্বকে পাশ কাটিয়ে বিশ্ব ব্রক্ষ্মাণ্ডে গণতন্ত্রই বর্তমান যুগের একমাত্র সঠিক ও আধুনিকতত্ত্ব ও পথ। সেই পথটি আমাদের দেশেও প্রসারিত হোক, নিশ্চয়ই সেটাই আমাদের চাওয়া হবার কথা।
সেই গণতান্ত্রিক পথে রাষ্ট্রের দিক নিদর্শনায় আগামী ফেব্রুয়ারিতে ভোট হবে বলেই সাধারণ জনমানুষের আশা আকাঙ্খার বাতি জ্বলে উঠেছে। এই যে বাতি জ্বলে উঠেছে সেই বাতিটা ষড়যন্ত্রের চক্রে নিভে যায় কিনা, সন্দেহের শেষ নেই যে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতির বিবেচনায় কোথায় যেন নতুন ষড়যন্ত্রের সুর বেজে উঠছে। কোথায় যেন শঙ্কা আর অনিশ্চয়তা। দেশের বৃহৎ দল জাতীয়তাবাদীরা ভোটের আশায় স্বপ্নের পোলাও কোরমা খাচ্ছে। বিপরীতে চলছে সেই স্বপ্নের পোলাও কোরমাতে বিষ ঢালার প্রক্রিয়া। এটা স্পষ্ট যে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি দিনে দিনে যেন আরও বিনষ্ট করা হচ্ছে। কেন এমনটা ঘটছে? কেন প্রতিকার নেই? কেন নির্বাচনকে এতটা প্রশ্নের সম্মুখীন করা হচ্ছে? এমন শত প্রশ্ন কিন্ত জনমানুষের সামনে ভেসে উঠছে।
এমন শত প্রশ্নের কানাঘুষায় ষড়যন্ত্রের মৃত্যু হয়েছে এটা বলার সুযোগ মোটেও নেই। ওই যে বললাম একটি রাষ্ট্রের ক্ষমতার চর্চায় ষড়যন্ত্রের মৃত্যু নেই। বর্তমানে যেভাবে প্রশ্ন উঠছে নির্বাচন প্রশ্নে। সেগুলো শুনে ও দেখে এবং পরিস্থিতির বিবেচনায় এটা বলাই বাহুল্য যে, নির্বাচনের নামে ভোট, ষড়যন্ত্রের বানে ভেসে না যায়। অবাক হব না যদি তেমন কিছু ঘটে। তবে অগ্রীম বলাই যায় তাহলে এই রাষ্ট্রটিকে অনেক ভোগান্তি সহ্য করতে হবে। যা সাধারণ জনগণ সত্যিই সেই ভার বহন করতে পারবে কিনা? প্রশ্নটি মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হবে কিন্ত। শুধুমাত্র চাইবো, এমন প্রশ্ন জনমানুষের সামনে না আসুক। আরও চাইবো এত রক্তের রাষ্ট্রটি তার সুপথ খুঁজে পাক।
বুলবুল তালুকদার
সমসমাজ পত্রিকার সম্পাদক মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য
সমসমাজ ডটকম