বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতি বরাবরই এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ কিংবা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ প্রতিটি ঐতিহাসিক বাঁকে শিক্ষার্থীরাই জাতিকে পথ দেখিয়েছে, সমাজকে এগিয়ে নিয়েছে। আমাদের জাতীয় জীবনে ছাত্রসমাজ ছিল পরিবর্তনের
“খোলা জানালা”- দু’কলম লিখি। আপন বিবেকে যেটা অন্যায়- অবিচার- অস্বাভাবিক মনে হয় এবং আইন সংগত মনে হয় না, যতটুকু সম্ভব হয় বিষয়গুলো লিখি। সব বিষয়ে সবার লেখা সম্ভব নয় এবং
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে শুধু একটি তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার ফল নয়, বরং এটি ছিল দীর্ঘকাল ধরে সমাজে জমে ওঠা বঞ্চনা, বৈষম্য ও স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে এক বিশাল গণজাগরণের বিস্ফোরণ। এই
কুশল বরণ চক্রবর্তী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতির সাক্ষাৎকারে আসা শিক্ষক কুশল বরণ চক্রবর্তীকে ঘিরে হট্টগোল, ‘মব’ সৃষ্টি করে হেনস্তা করা হয়েছে । শেখ হাসিনার পলায়নের
“খোলা জানালা”- স্পষ্ট একটি কথা বলি, আগামীতে যে দলই ক্ষমতায়ন হোক তারা কেউই অনমনীয় (inflexible) সরকার আর হবার সুযোগ পাবে না। যে কোন দল ক্ষমতায়ন হোক না কেন তাদেরকে নমনীয়
মানবজীবনের প্রথম শিক্ষালয় হলো পরিবার। জন্মের পর থেকেই শিশু যেই পরিবেশে বড় হয়, সেটিই তার ব্যক্তিত্ব গঠনের প্রথম ও প্রধান ক্ষেত্র। পরিবারই সেই কেন্দ্র যেখানে চরিত্র, মূল্যবোধ, নৈতিকতা এবং মানবিক
পরিবার মানুষের ব্যক্তিত্ব গঠনের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান। মানবজীবনের মৌলিক বিষয়গুলোর হাতেখড়ি হয় এখানেই। একটি শিশু কেবল ভাষা নয়, শেখে কিভাবে মানুষ হয়ে উঠতে হয়। এটি কেবল একটি সামাজিক সংগঠনের একক নয়,